স্টাফ রিপোর্টারঃ
বন্দর থানায় ঐতিহাসিক শাহী মসজিদে ফ্যাসিস্ট সরকার আওয়ামীলীগের দোসরদের দিয়ে গত ২৮ অক্টোবর নয়া পঞ্চায়েত কমিটি গঠন করায় এলাকাবাসী ও মুসল্লিদের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি দেখা দিয়েছে। তথ্য সূত্রে জানা যায় যে আওয়ামীলীগের দোসর বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা হান্নান সরকারকে সভাপতি ও আওয়ামীলীগ নেতা বদরুজ্জামানকে সেক্রেটারি করে ২২ সদস্যর একটি পকেট কমিটি তৈরি করেছে যা ইতিমধ্যে অত্র এলাকায় সাধারন মুসল্লিদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দেয়। যে কোন মূর্হতে ঘটতে পারে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা।
এলাকাবাসীর পক্ষে নাম বলতে অনিচ্ছুক এক মুসল্লি জানান ইতিপূর্বে আওয়ামীলীগ ফ্যাসিস্টদের সাথে যাদের সক্ষতা ছিল তারা কিভাবে ঐতিহ্যবাহী শাহী মসজিদের পরিচালক হয় তা আমাদের বোধগম্য নয়। তিনি আরো জানান ইসলাম বিরোধী আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসীদের সাথে আতাত করে যিনি কাউন্সিলর হয় তার অপর্কমের সকল তথ্য ফাস হয়ে গেলে বিএনপির কেন্দ্রেীয় কমিটি তাকে বহিষ্কার করেন। এরপর থেকেই তিনি আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেন।
শাহী মসজিদ নূরবার এলাকার এক মুসল্লি জানান আওয়ামীলীগ নেতা বদরুজ্জামান প্রকাশ্যে জনসম্মুখে ছাত্র-জনতার বিপক্ষে কাজ করেছেন তা বন্দরবাসী জানে তিনি কিভাবে ঐতিহ্যবাসী শাহী মসজিদ কমিটির সেক্রেটারি হয় কল্পনা ও করা যায় না। এতে সুস্পষ্ট বুজা যায় মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে এই পকেট কমিটি বিক্রি হয় ইতিমধ্যে তা সাধারন মুসল্লিরা জেনে গেছে।
সচেতন মহল জানান আল্লাহর ঘর মসজিদ কখনো সন্ত্রাসীদের দোসর দিয়ে চলতে পারেনা। এভাবে চলতে থাকলে যেকোন মূর্হতে ঘটতে পারে বিশৃঙ্খলা ও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। তাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীদের প্রতি অনুরোধ থাকবে আপনারা দ্রুত এই দোসরদের অপসারণ করে যোগ্য নেতা নির্বাচিত করুন।