বশির আহম্মদ মোল্লা,নরসিংদী প্রতিনিধি:
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বিগত সময়ে বিএনপির দু:সময়ে তৃণমূল নেতাকর্মীরা দলের পক্ষে থেকে সকল ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করেছে। এক এগারো এর সময় ষড়যন্ত্র হয়েছিল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। ষড়যন্ত্র ছিল বিএনপির বিরুদ্ধে সেসময় তারা বিএনপিকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল নেতাকর্মীদের কারণে তা সম্ভব হয়নি। তৃণমূলের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থেকে সেসময় সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করেছেন। তৃণমূল নেতাকর্মীরা হলেন বিএনপির প্রাণ। দেশের বিভিন্ন বিভাগের প্রতিটি সাংগঠনিক জেলার তৃণমূল নেতাকর্মীর সাথে মতবিনিময় সভায় অংশ হিসেবে বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে শেষদিনে ঢাকা বিভাগের নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করা হয়। মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
নরসিংদী শিশু একাডেমিতে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় জেলার বিভিন্ন উপজেলার বিএনপিসহ তাদের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সিনিয়র সহ-সভাপতি, সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকরা ভার্চুয়াল সভায় অংশ নেন। গত৫ আগস্টের পর এদেশের চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন এসেছে। ‘জনগণ হচ্ছে বিএনপির শক্তির উৎস।’ আমরা বিএনপির নেতাকর্মী যদি এ কথাটা বিশ্বাস করে থাকি তাহলে এদেশের জনগণের চিন্তা-চেতনা কথা মাথায নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। বিএনপির নেতাকর্মীদের আগে দেশের জনগণের আস্থা অর্জণ করতে হবে। জনগনের বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনের মধ্যদিয়ে বিএনপির ভবিষ্যৎ লুকায়িত।
এ সময় তারেক রহমান বলেন, স্বৈরাচার হাসিনার পতনের পরে একটি নতুন খেলা শুরু হয়েছে, তা হলো সংখ্যালঘু সম্প্রাদায়ের ওপর নির্যাতনের খেলা। আমাদের সবাইকে এই সংখ্যালঘু সম্প্রাদায়ের ওপর নির্যাতনের খেলা প্রতিহত করতে হবে। আমাদের সবার পরিচয় আমরা বাংলাদেশি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে স্বৈরাচার হাসিনার পতন হয়েছে। আন্দোলনের কারণে হাসিনা পালিয়ে গেছেন। তারা সমাজের কাছে ঘৃণিত হয়েছে। আমাদের আগামীর কর্মকাণ্ডে আমরা যেন আওয়ামী লীগের মত ঘৃণিত না হই। রাজনীতিতে শূন্যস্থান থাকে না। আওয়ামী লীগের শূন্যস্থান কোনো এক অদৃশ্য শক্তি কর্তৃক পূরণের চেষ্টা চালছে। জনগণের প্রত্যাশার সঙ্গে মিল রেখে আমাদের কাজ করতে হবে। কারণ এ দেশের জনগণ বিশ্বাস করে তাদের প্রত্যাশা পূরণে বিএনপিই উপযুক্ত।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান, গয়েস্বর চন্দ্র রায়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নরসিংদী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক খায়রুল কবির খোকন, নরসিংদী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক যুগ্ম আহবায়ক সাবেক এমপি সরদার শাখাওয়াৎ হোসেন বকুল, নরসিংদী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব মন্জুর এলাহী,বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সদস্য আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল,বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মুক্তিযুদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, কেন্দ্রীয় বিএনপির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল, জেলা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক তোফাজ্জাল হোসেন মাস্টার, জেলা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক এম এ জলিল, জেলা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক এড. আব্দুল বাসেত,
কবি নজরুল কলেজ এর সাবেক ভিপি আলী রেজাউর রহমান রিপন, নরসিংদী জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক নরসিংদী শহর বিএনপির সভাপতি গোলাম কবীর কামাল ও সেক্রেটারী ফারুক উদ্দিন ভুইয়া, নরসিংদী জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক রবিউল ইসলাম রবি, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ও জেলা যুবদলের সভাপতি বার বার কারা বরনকারী নেতা মো: মহসিন হোসেন বিদুৎ, নরসিংদী জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আমিনুল হক বাচ্চু, জেলা বিএনপির সদস্য এম এন জামান, জেলা বিএনপির সদস্য ফাইজুর রহমান, নরসিংদী জেলা বিএনপি সদস্য রফিকুল আমিন ভুইয়া রুহেল, জেলা বিএনপির সদস্য জাহাঙ্গীর আলম বাদল, জেলা বিএনপির সদস্য এ কে এম জাহাঙ্গীর আলম বাদল, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি বোরহান উদ্দিন রোকন ও সাবেক সেক্রেটারি দীন মোহাম্মদ দীপু, জেলা বিএনপির সদস্য ইলিয়াছ আলী ভুইয়া, নরসিংদী জেলা বিএনপির সদস্য শাহাজান মল্লিক,জেলা বিএনপির সদস্য মাজারুল হক টিটু, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক ইকবাল হোসেন, রায়পুরা উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাজী হযরত আলী ভুইয়া, রায়পুরা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাজী আব্দুর রহমান খোকন,
রায়পুরা পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ইদ্রিছ আলী মুন্সি ও সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম পলাশ, রায়পুরা বিএনপির সাবেক আহবায়ক ও ২বারের পৌরসভার সাবেক মেয়র আলহাজ্ব আঃ কুদ্দুস মিয়া, উপজেলা বিএনপির সি: যুগ্ম সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান বাদল ও যুব বিষয়ক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন, জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি সোরাব,জেলা যুবদলের সহসভাপতি আলমগীর হোসেন ও সহসভাপতি মাহমুদ হোসেন সুমন, জেলা যুবদলের সহসভাপতি নাজমুল হক ভুইয়া মোহন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারন সম্পাদক আ: রউফ ফকির রনি, উপজেলা সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কবির আহমেদ, জেলা মহিলা দলের সভাপতি এড.উম্মে সালমা মায়া ও সেক্রেটারী সালমা আক্তার স্বপনা, জেলা কৃষক দলের আহবায়ক আপেল মাহমুদ ও সদস্য সচিব দীপক কুমার বর্মন প্রিন্স,জেলা শ্রমিকদলের সাধারন সম্পাদক মোশারফ হোসেন খান,জেলা তাঁতি দল সভাপতি হুমায়ুন কবির কামাল ও সেক্রেটারি হরমোজ মিয়া, জেলা মৎস্যজীবি দলের সদস্য সচিব মোশারফ হোসেন সজল,
শহর শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, রায়পুরা উপজেলা যুবদল আহবায়ক আলফাজ উদ্দীন মিঠু, উপজেলা যুবদল সদস্য সচিব নুর আহমেদ চৌধুরী মানিক, নরসিংদী জেলা যুবদলের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সামসু উদ্দীন সামু, উপজেলা যুবদল সি: যুগ্ম আহবায়ক খালেদ হোসেন নাহিদ মোল্লা, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায় হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া, জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মোমেন মোল্লা, উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি আফরিনা আসাদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি আক্তার হোসেন ও সাধারন সম্পাদক ইয়াকুব আলী, রায়পুরা পৌরসভা যুবদলের আহ্বায়ক সাইফুল আহমেদ সোহেল ও সদস্য সচিব সুমন নেওয়াজ,রায়পুরা পৌর যুবদল সিনিয়র সহ-সভাপতি সাইফুল ইসলাম, উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি হাবিবুল্লাহ হাবিব ও সেক্রেটারি গোলাম মোস্তফা মিয়া, উপজেলা তাঁতীদলের সদস্য সচিব শেখ আলমগীর হোসেন, উপজেলা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি ফিরুজ আল মুজাহিদ, রায়পূরা পৌরসভা তাঁতি দলের সভাপতি বাদল মিয়া, রায়পুরা পৌরসভা মৎস্যজীবিদল সাধারন সম্পাদক মো: জালাল মিয়া এবং বিএনপি, বদল, ছাত্রদল, শ্রমিকদল, স্বেচ্ছাসেবকদল, তাঁতীদল, মহিলাদল, বিভিন্ন অংগসংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।