১০০ ওভারের ম্যাচে যেখানে ৩৮.২ ওভার খেলা হলো, সেখানে বিজয়ী দলটির নাম স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে আফগানিস্তান অলআউট হয়ে যায় মাত্র ১১৬ রানে। তারা খেলেছে ২২.২ ওভার।
জবাব দিতে নেমে মাত্র ১৬ ওভারেই ১ উইকেট হারিয়ে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় শ্রীলঙ্কা। ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ৫১ রান করে আউট না হলে ১০ উইকেটের ব্যবধানেই জয় পেতো লঙ্কানরা।
১১৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা এবং দিমুথ করুনারত্নে মিলে ৮৪ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়ে তোলেন। ৩৪ বলে ৫১ রান করে আউট হন নিশাঙ্কা। করুনারত্নে ৪৫ বলে অপরাজিত থাকেন ৫৬ রানে। কুশল মেন্ডিস ১১ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে আফগান ব্যাটাররা। সর্বোচ্চ ২৩ রান করেন মোহাম্মদ নবি। ২২ রান করেন ইব্রাহিম জাদরান, ২০ রান করেন গুলবাদিন নাইব। ১৩ রানে অপরাজিত থাকেন ফরিদ আহমেদ এবং ১০ রান করেন নজিবুল্লাহ জাদরান।
শেষ পর্যন্ত ২২.২ ওভারে ১১৬ রান করে অলআউট তারা। শ্রীলঙ্কার হয়ে দুষ্মন্তে চামিরা নেন ৪ উইকেট। ওয়ানিদু হাসারাঙ্গা ৪.২ ওভার বল করে ৭ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট নেন লাহিরু কুরারা এবং ১ উইকেট নেন মহেশ থিকসানা।
ইনজুরি কাটিয়ে এই ম্যাচে ফিরেছিলেন রশিদ খান। তবে, তার হাতের কব্জি ঘুরিয়ে ভেলকি দেখানোর মত পুঁজিই গড়ে তুলতে পারেনি আফগানিস্তান। ফলে ৩ ম্যাচের সিরিজ হেরে গেলো ১-২ ব্যবধানে।
অথচ, সিরিজের প্রথম ম্যাচেই শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে দিয়েছিলো আফগানরা। ৬ উইকেটে ওই ম্যাচ হেরে পরের ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়ায় লঙ্কানরা। ১৩২ রানের বিশাল জয় তুলে নেয়। এবার জিতলো ৯ উইকেটে। আফগান ক্রিকেট দল শ্রীলঙ্কা থেকে চলে আসবে বাংলাদেশে।
১০০ ওভারের ম্যাচে যেখানে ৩৮.২ ওভার খেলা হলো, সেখানে বিজয়ী দলটির নাম স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে আফগানিস্তান অলআউট হয়ে যায় মাত্র ১১৬ রানে। তারা খেলেছে ২২.২ ওভার।
জবাব দিতে নেমে মাত্র ১৬ ওভারেই ১ উইকেট হারিয়ে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় শ্রীলঙ্কা। ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ৫১ রান করে আউট না হলে ১০ উইকেটের ব্যবধানেই জয় পেতো লঙ্কানরা।
১১৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দুই ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা এবং দিমুথ করুনারত্নে মিলে ৮৪ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়ে তোলেন। ৩৪ বলে ৫১ রান করে আউট হন নিশাঙ্কা। করুনারত্নে ৪৫ বলে অপরাজিত থাকেন ৫৬ রানে। কুশল মেন্ডিস ১১ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে আফগান ব্যাটাররা। সর্বোচ্চ ২৩ রান করেন মোহাম্মদ নবি। ২২ রান করেন ইব্রাহিম জাদরান, ২০ রান করেন গুলবাদিন নাইব। ১৩ রানে অপরাজিত থাকেন ফরিদ আহমেদ এবং ১০ রান করেন নজিবুল্লাহ জাদরান।
শেষ পর্যন্ত ২২.২ ওভারে ১১৬ রান করে অলআউট তারা। শ্রীলঙ্কার হয়ে দুষ্মন্তে চামিরা নেন ৪ উইকেট। ওয়ানিদু হাসারাঙ্গা ৪.২ ওভার বল করে ৭ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট নেন লাহিরু কুরারা এবং ১ উইকেট নেন মহেশ থিকসানা।
ইনজুরি কাটিয়ে এই ম্যাচে ফিরেছিলেন রশিদ খান। তবে, তার হাতের কব্জি ঘুরিয়ে ভেলকি দেখানোর মত পুঁজিই গড়ে তুলতে পারেনি আফগানিস্তান। ফলে ৩ ম্যাচের সিরিজ হেরে গেলো ১-২ ব্যবধানে।
অথচ, সিরিজের প্রথম ম্যাচেই শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে দিয়েছিলো আফগানরা। ৬ উইকেটে ওই ম্যাচ হেরে পরের ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়ায় লঙ্কানরা। ১৩২ রানের বিশাল জয় তুলে নেয়। এবার জিতলো ৯ উইকেটে। আফগান ক্রিকেট দল শ্রীলঙ্কা থেকে চলে আসবে বাংলাদেশে।